০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫

যাদের দায়িত্ব সাশ্রয়ের, তারাই জ্বলাচ্ছে অপচয়ের বাতি

Oplus_0

 

ঈদগাঁও’তে সীমাহীন বৈদ্যুতিক লোডশেডিং ও ঈদগাঁও পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের অনিয়ম দূর্নীতির বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ঈদগাঁও বাস স্টেশনে মানববন্ধন করেন জনসাধারণ। এ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক, ছাত্র প্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহ্ সর্বস্তরের মানুষ।

 

বাস স্টেশনে মানববন্ধন শেষে ঈদগাঁও পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের অভিমুখে মিছিল সহকারে রউনা দেন বিক্ষোভকারীরা৷ পরে জোনাল অফিসের দায়িত্বরত এজিএম আলমগীর কবিরের কাছে বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে নানান প্রশ্ন ছুড়ে দেন তারা।

 

এসময় এজিএম আলমগীরের কক্ষে দেখা যায় ২৪ ইঞ্চি সাইজের ৪টি এলইডি লাইট জ্বলছে দিনের আলোতেই। সময় তখন দুপুর ১:৩০। এজিএমের কক্ষের জানালা থেকে তখনও ঢুকছিলো দুপুরের প্রখর সূর্যের আলো। সে সময়ে লাইট যেনো কেনো প্রয়োজনই ছিলো না।

 

শুধু তাই নয়, বিদ্যুৎ অফিসের প্রত্যেকটি কক্ষে দেখা মেলে এমন চিত্রের। এমনকি প্রবেশ পথে, সিড়িতে, কক্ষেও দেখা মিলে এমন চিত্রের।

 

এজিএম আলমগীর বলেন, অফিশিয়ালি ভাবে ঈদগাঁও এলাকায় গড়ে ২২ঘন্টা করে নিরবিচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ দেওয়ার নিয়ম আছে। এবং তা’ই তারা করে যাচ্ছেন।

 

তবে বাস্তবতা ভিন্ন, বরাদ্দকৃত ২২ঘন্টা বিদ্যুৎ তো দুরের কথা ১০ ঘন্টাও মেলেনা নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ, এমনটাই বলছেন বিক্ষোভকারীরা৷

 

এসময় জোনাল অফিসের ডিজিএম, এজিএম সহ্ দায়িত্বরত সকলকে এটির দ্রুত সমাধান করার আল্টিমেটাম দেন তারা।

জনপ্রিয়

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় অসদাচরণের বিষয়ে পুলিশের ‘দুঃখ প্রকাশ’

যাদের দায়িত্ব সাশ্রয়ের, তারাই জ্বলাচ্ছে অপচয়ের বাতি

০৯:১৭:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫

 

ঈদগাঁও’তে সীমাহীন বৈদ্যুতিক লোডশেডিং ও ঈদগাঁও পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের অনিয়ম দূর্নীতির বিরুদ্ধে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) ঈদগাঁও বাস স্টেশনে মানববন্ধন করেন জনসাধারণ। এ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক, ছাত্র প্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহ্ সর্বস্তরের মানুষ।

 

বাস স্টেশনে মানববন্ধন শেষে ঈদগাঁও পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের অভিমুখে মিছিল সহকারে রউনা দেন বিক্ষোভকারীরা৷ পরে জোনাল অফিসের দায়িত্বরত এজিএম আলমগীর কবিরের কাছে বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে নানান প্রশ্ন ছুড়ে দেন তারা।

 

এসময় এজিএম আলমগীরের কক্ষে দেখা যায় ২৪ ইঞ্চি সাইজের ৪টি এলইডি লাইট জ্বলছে দিনের আলোতেই। সময় তখন দুপুর ১:৩০। এজিএমের কক্ষের জানালা থেকে তখনও ঢুকছিলো দুপুরের প্রখর সূর্যের আলো। সে সময়ে লাইট যেনো কেনো প্রয়োজনই ছিলো না।

 

শুধু তাই নয়, বিদ্যুৎ অফিসের প্রত্যেকটি কক্ষে দেখা মেলে এমন চিত্রের। এমনকি প্রবেশ পথে, সিড়িতে, কক্ষেও দেখা মিলে এমন চিত্রের।

 

এজিএম আলমগীর বলেন, অফিশিয়ালি ভাবে ঈদগাঁও এলাকায় গড়ে ২২ঘন্টা করে নিরবিচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ দেওয়ার নিয়ম আছে। এবং তা’ই তারা করে যাচ্ছেন।

 

তবে বাস্তবতা ভিন্ন, বরাদ্দকৃত ২২ঘন্টা বিদ্যুৎ তো দুরের কথা ১০ ঘন্টাও মেলেনা নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ, এমনটাই বলছেন বিক্ষোভকারীরা৷

 

এসময় জোনাল অফিসের ডিজিএম, এজিএম সহ্ দায়িত্বরত সকলকে এটির দ্রুত সমাধান করার আল্টিমেটাম দেন তারা।